দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে আন্দোলন শুরু করতে মরিয়া বিএনপি। কিন্তু সেই আন্দোলনও জনগণের কোনো সাড়াই পাচ্ছে না তারা। আগে যেমন এসব আন্দোলনে বিএনপির কর্মীরা উৎসাহ-উদ্দীপনা পেতো, শীর্ষ নেতৃত্বের হটকারী সীদ্ধান্তের কারণে এখন সেই উৎসাহ-উদ্দীপনাও হারিয়ে ফেলেছে তৃণমূলের কর্মীরা।
তৃণমূলের একাধিক বিএনপি নেতা আক্ষেপ করে বলেন, এই ধরনের আধা আন্দোলন, আধা সমঝোতা দলের জন্য, রাজনীতির জন্য ভয়াবহ। ফলে একদিকে যেমন কর্মীদের ওপর অত্যাচার-নিপীড়ন বাড়ে, অন্যদিকে সরকারের উপরও কোনো চাপ তৈরি হয় না।জানা যায়, খালেদা জিয়ার ইস্যু নিয়েও বিএনপি আন্দোলন করতে চেয়েছিল। সিনিয়র নেতারা মুখে আন্দোলন আন্দোলন বলে ফেনা তুললেও বাস্তবে কিছুই করতে পারছেন না তারা।
[আন্দোলনে আগ্রহ নেই বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের,সাড়া নেই জনগণেরও]

আরও পড়ুনঃ বহিষ্কার-কোন্দল-গণপদত্যাগে বিএনপির ভাঙন যেকোনো সময়
[আন্দোলনে আগ্রহ নেই বিএনপির তৃণমূল নেতাকর্মীদের,সাড়া নেই জনগণেরও]
ম্যাডাম এখন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। ফলে আন্দোলনের মাধ্যমে কর্মীদের চাঙ্গা করার যে উদ্যোগ বিএনপি গ্রহণ করেছিল তা এখন হতাশায় রূপ নিয়েছে। বিএনপি নেতাকর্মীরাই এখন হতাশ। আন্দোলনে কোনো ভবিষ্যৎ দেখছেন না তারা।বিএনপি নেতারা প্রকাশ্যেই বলছেন, দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল, বহিষ্কারের অপরাজনীতি দলের সাংগঠনিক অবস্থাকে আরও দুর্বল এবং ক্ষতবিক্ষত করেছে।দলের নেতারা মনে করেন, এভাবে সংগঠন চলতে থাকলে এই সংগঠন দিয়ে আর যাই হোক সরকারবিরোধী আন্দোলন করা যাবে না।
আরও পড়ুনঃ
আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সরকারের বাইরে থাকা দলগুলোর সঙ্গে গোপন বৈঠক করেছে বিএনপি
বিএনপি আমলে নিজেদের জীবন বাঁচানোর জন্য রাজপথে নেমেছে সাধারণ মানুষ
সার্চ কমিটি নিয়ে মিথ্যাচার করছে বিএনপি