ঔষধ শিল্প জগতে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এক জালিয়াতি করেছেন পিনাকী ও তার পপুলার ফার্মাসিটিক্যালস। ২০০৮ সালে পিনাকী ভট্টাচার্য পপুলারের মাধ্যমে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কিছু দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের সাথে সিন্ডিকেট করে কয়েক কোটি টাকা লুটপাট করে। লজ্জার ব্যাপার এই যে, পিনাকী ভট্টাচার্য ময়দা দিয়ে কালাজ্বরের ক্যাপসুল বানিয়ে কোটিপতি হন। সেই পিনাকী এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় এসে নৈতিকতার শিক্ষা দেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, অনলাইনে সাধু সেজে জনগণকে নৈতিকতার সবক দেওয়া এই পিনাকী ভট্টাচার্য একজন চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ এবং বাংলাদেশের ওষুধ শিল্প জগতে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এক জালিয়াত।সূত্র জানায়, দেশত্যাগের আগে পিনাকী পপুলারের চিফ অপারেটিং অফিসার হিসেবে কাজ করতেন পপুলার ফার্মাসিটিক্যালসে। ২০০৮ সালে ডা. পিনাকী ভট্টাচার্য পপুলারের মাধ্যমে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ জালিয়াতি করে কয়েক কোটি টাকা লুটপাট করে। তার এই জালিয়াতির সাথে যুক্ত ছিল বিএনপি-জামায়াতের আমলে নিয়োগ পাওয়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা। পিনাকীর এই অপকর্ম ব্রিটেনের টেলিগ্রাফ পত্রিকায়ও প্রকাশিত হয়েছিল।