তাবেলা সিজার হত্যায় বাড্ডার বিএনপি নেতা আবদুল কাইয়ুম জড়িত থাকার বিষয়ে অকাট্য প্রমাণ পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।পুলিশের খাতায় অনেক দিন থেকেই মোস্টওয়ান্টেড বাড্ডার বিএনপি নেতা আবদুল কাইয়ুম। মালয়েশিয়ায় বসেই তিনি এ হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা করেন এবং মিশনে সফল হন। দুই ডজনের বেশি মামলার আসামি এই নেতা বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে রাতারাতি আলোচনায় উঠে আসেন।
খবরে আরও জানানো হয়, তাবেলা সিজার হত্যায় আবদুল কাইয়ুমের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আটক করা হয়েছে তার ছোটভাই আবদুল মতিনকে। তবে বিষয়টি এখনও সংশ্লিষ্ট দফতরের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করা হয়নি।
সংশ্লিষ্ট এক সূত্রের বরাত দিয়ে খবরে জানানো হয়, সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে দেশকে চাপে ফেলতেই এই হত্যাকাণ্ড দু’টি ঘটানো হয়েছে। ঘটনার সময় ও মোটিভ বিশ্লেষণ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোটামুটি নিশ্চিত হয়েছে, দুই বিদেশি খুনের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের সমুদয় বিষয়ে হাবিবুন্নবী খান সোহেল ও বিএনপি নেতা আবদুল কাইয়ুমের মধ্যে বিশেষ যোগসূত্রতা ছিল। হত্যাকাণ্ডের জন্য কিলার ভাড়া ও অস্ত্র সংগ্রহসহ প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান দেন বিএনপি নেতা কাইয়ুম। ঘটনার পর কাইয়ুম মালয়েশিয়ায় বসে ঢাকায় বেশ কয়েকজন বিএনপি নেতার সঙ্গে এ নিয়ে কথাবার্তাও বলেন।