আল্লামা নূর হুসাইন কাসেমী রাহ.এর ইনতিকালে সংগঠনের মহাসচিবের শূন্য পদটির জন্য জরুরী সিদ্ধান্তের দরকার ছিলো, আল্লামা নুরুল ইসলাম জিহাদী হাফিঃ এর মাধ্যমে সে শূন্যস্থান পূরণ করাটা সার্বিক বিবেচনায় সময়ের প্রয়োজন ও দাবী ছিলো।
কিন্তু মহাসচিবের দায়িত্ব নির্ধারণের পরামর্শের আড়ালে গোপন এজেন্ডার মাধ্যমে প্রায় এক মাইল লম্বা এতগুলো পদপদবীর ভাগবাটোয়ারা কোন সাংগঠনিক ধারায় হয়েছে?
আবার কেবল মহাসচিবের পদটিতে লেখা হয়েছে ভারপ্রাপ্ত, অন্যরা কেন তাহলে স্থায়ী?
সংগঠনের বিরুদ্ধে দেশী-বিদেশী অসংখ্য চক্র ভয়ঙ্কর পর্যায়ে সোচ্চার। খোদ সংগঠনের সাবেক দায়িত্বশীলদের একটি বিদ্রোহী অংশ দিনদিন শক্তিশালী হতে চলছে। রাজনৈতিক ও ভূ-রাজনৈতিক নানা ডিসকোর্সে হেফাজতের নতুন বয়ান ও নতুন পথচলার দিকে পুরো জাতি তাকিয়ে আছে।
এমন সময় নতুন আমীরের সরলতাকে পুঁজি করে এবং সর্বশ্রদ্ধভাজন মুরব্বি হজরত আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সাথে কোন রকম আধ্যাত্মিক ও নৈতিক সম্পর্ক না রেখে নামকাওয়াস্তে তাঁকে ব্যবহার করে আপনাদের এসব গোপন কর্মকান্ড কোন সাংগঠনিক ধারায় হচ্ছে? এমন হীনমন্যতার চরিত্র কি ইসলাম শিক্ষা দেয়?