বিএনপির চেয়াপারসন বেগম খালেদা জিয়া বিদেশের মাটিতে বসে রাজনীতি করবেন এমনটাই মন্তব্য করেছেন বিএনপি’র সিনিয়র ভাইস চেয়ারপার্সন তারেক রহমান। তিনি বলেছেন,দেশের চলমান পরিস্থিতির জন্যই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এর আগে নানান কৌশলে তারা বার বার পিছিয়ে যাচ্ছেন দেশে ফেরার কথা বলে ।
রাজনৈতিক মহল থেকে শুরু করে সব ধরনের নাগরিকদের সমালোচনায় বিএনপি চেয়ারপারসন।অবশেষে খালেদার না আসার নাটকীয়তায় থলের বিড়াল বের হয়ে আসছে। পর পর দেশে দুই বিদেশী হত্যার রহস্য উন্মোচন করেছে আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা ।দুই বিদেশী হত্যার পিছনে জড়িত আছেন বিএনপির ছাত্র নেতা হাবিবুন নবী সোহেল ও বাড্ডার কাউন্সিলর বেগম জিয়ার ঘনিষ্ঠজন এম এ কাউয়ুম- এমন খবরের সত্যতা মিলছে।
জানা গেছে বিদেশে অবস্থানরত সময়ে খালেদা দেশের রাজনৈতিক অস্থিশীলতা প্রমাণ করতে এই হত্যাকাণ্ডে ঘটিয়েছে ।খালেদার রাজনীতির মূল মুখ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে দেশের অরাজকতা ও দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ বিনষ্ট করা ।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে,দেশের চলমান পরিস্থিতি ও খালেদার দেশে না ফেরা এবং বিদেশের মাটিতে বসে নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া যৌক্তিক নয়।বরং এতে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে এবং রাজনৈতিক মহলে বিশৃঙ্খলা দেখা দিচ্ছে ।দীর্ঘদিন তারেক রহমান লন্ডনে অবস্থান করায় এবং একই হালে তাঁর মা বেগম জিয়াও লন্ডনে চলে যাওয়ায় এবং সেখানেই সমাবেশ বা বড় ধরণের পরিকল্পনা করাতে বিএনপি’র প্রধান কার্যালয় লন্ডনে করা হবে বলে জানিয়েছেন।